Course Featured

• শেয়ার কী ।
• শেয়ার বাজার কি।
• শেয়ারের দাম কিভাবে বাড়ে -কমে।
• শেয়ার বাজার বাড়ছে, নাকি কমছে তা বোঝার উপায় কি।
• শেয়ারবাজারে কি কি পদ্ধতিতে টাকা ইনভেস্ট করা যায়।
• শেয়ারবাজারে ট্রেডিং এবং ইনভেস্টমেন্ট করার প্রথম ধাপ।
• ফান্ডামেন্টাল ও টেকনিক্যাল এনালাইসিস কি।

কোম্পানির ব্যবসা সংক্রান্ত পর্যালোচনা কে বলা হয় ফান্ডামেন্টাল এনালাইসিস। অর্থাৎ শেয়ারের   দাম যদি গাছের ফল-ফুল হয় তাহলে কোম্পানির ব্যবসা হল গাছের শিকড়। যা আমরা ফান্ডামেন্টাল এনালাইসিস করে পর্যালোচনা করি।

• একটি কোম্পানির আজকের দিনে মোট বাজার মূল্য কত।
• বাজার মূল্যের ভিত্তিতে কোম্পানিগুলিকে কিভাবে পৃথক করা হয়।
• কোম্পানি শেয়ার প্রতি কত আয় করছে তা নির্ণয় করতে শিখব।
• বর্তমান শেয়ারের দাম সস্তা নাকি বেশি দামি তার বিচার করা শিখব ( ৬টি আলাদা আলাদা পদ্ধতির মাধ্যমে)।
• একটি কোম্পানির আজকের দিনে প্রকৃত বাজার মূল্য কত।
• একটি কোম্পানির বাজার মূল্যের সঙ্গে প্রকৃত মূল্যের পার্থক্য ।
• প্রকৃত বাজার মূল্য কিভাবে আমাদের বিপদ থেকে বাঁচাতে পারে।
• কোম্পানি তার নিজের ব্যবসায় বিনিয়োগ করে যে ক্ষতি বা লাভ হয় তার হিসাব নিকাশ।
• কোম্পানি তার নিজের ব্যবসায় এবং অন্য ব্যবসায় বিনিয়োগ করে যে ক্ষতি বা লাভ হয় তার হিসাব নিকাশ।
• একটি কোম্পানি কি কি কারনে তার লাভের অংশ শেয়ারহোল্ডারদের মধ্যে ভাগ করে দেয়।
• কখন কোম্পানি তার শেয়ারের দাম অর্ধেক বা তারও কম করে দেয়।
• কখন কোম্পানি বোনাস ঘোষণা করে এবং বোনাস ঘোষণার ফলে আমাদের লাভ বা ক্ষতি হয় কি না।
• মানুষের মন পড়া যায় না, কোম্পানি ম্যানেজমেন্টের মনে কি চলছে তা আমরা আগাম কিভাবে বুঝবো।
• কোম্পানি ইকুইটি বিক্রির টাকা ব্যবসায় বিনিয়োগ করে বছর শেষে কত লাভ আনতে পারল।
• কোম্পানির লাভের টাকা ব্যবসায় পুনরায় বিনিয়োগ করা একটি ভালো লক্ষণ। কোম্পানি তার জন্ম লগ্ন থেকে আজ পর্যন্ত কত টাকা পুনরায় বিনিয়োগ করেছে।
• কোম্পানি তার 1 টাকার ASSET ব্যবহার করে এক বছরে কত টাকার বিক্রি (REVENUE) করতে পারছে।
• যেকোনো ব্যবসায় টাকা দ্রুত রোলিং করা একটি ভাল লক্ষণ। কোম্পানি কত দিনে তার টাকা রোলিং করতে পারছে।
• কোম্পানির লাভ ক্ষতির হিসাব নিকাশ বিস্তারিতভাবে পড়ার পদ্ধতি।( বাৎসরিক ফলাফল )
• ব্যবসায় বিক্রিই যথেষ্ট নয়, পেমেন্ট তুলে আনাটাও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বিক্রির পর কোম্পানির পেমেন্ট তুলে আনার ক্ষমতা যাচাই করা।
• ব্যবসা করার উদ্দেশ্য লাভের কিছু অংশ ঘরে আনা। কম্পানি তার লাভের টাকার মধ্যে থেকে কত টাকা ঘরে আনতে পারছে।
• ফান্ডামেন্টাল এনালাইসিস আমাদের কিভাবে ভুল বিনিয়োগ থেকে বাঁচাতে পারে।
• একটি কোম্পানি অর্থ সংকটে পড়তে যাচ্ছে কিনা বা দেউলিয়ার পথে যাচ্ছে কিনা তার আগাম পূর্বাভাস পাওয়ার পদ্ধতি।
• ম্যানেজমেন্টের দূরদৃষ্টি থাকা যেমন প্রয়োজন, একইভাবে বর্তমান পরিস্থিতি সামাল দেওয়াও ততটাই প্রয়োজন। ম্যানেজমেন্ট বর্তমান পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্য কতটা প্রস্তুত আছে।
• কোম্পানির লাভ ক্ষতির হিসাব নিকাশ বিস্তারিতভাবে পড়ার পদ্ধতি।(ত্রৈমাসিক ফলাফল)
• সম্পূর্ণ ফান্ডামেন্টাল এনালাইসিসের সারসংক্ষেপ এবং বাস্তব ক্ষেত্রে তার প্রয়োগ কিভাবে করতে হয়।

কোম্পানির শেয়ারের দামের ওপর পর্যালোচনাকে বলা হয় টেকনিক্যাল এনালাইসিস, যা টেকনিক্যাল চার্ট -এর ওপর এনালাইসিস করা হয়। আর এই চার্ট হচ্ছে একটি সাংকেতিক চিহ্ন, যা মানুষের মনে কি ভাবনাচিন্তা চলছে তা বুঝতে সাহায্য করে।

• টেকনিক্যাল চার্ট এর ধরন।
• ক্যান্ডেল পড়ার পদ্ধতি। 
•  বিভিন্ন ধরনের ক্যান্ডেলের সংকেত।
• স্থান বিশেষে ক্যান্ডেলের আচরণ।
• একটি ক্যান্ডেলের আয়ু কতক্ষণ।
• Investment/Trading করতে কত সময়ের ক্যান্ডেল ধরে আমরা পর্যালোচনা করব।
• Pivot, Support, Resistance কি।
• Support, Resistance ও Breakout এর পার্থক্য।
• অংকের মাধ্যমে Pivot, Support, Resistance নির্ণয় করার পদ্ধতি।
• অংক না কোরেও কিভাবে Pivot, Support, Resistance নির্ণয় করা যায়।
• ভিন্ন ভিন্ন ধরনের Pivot, Support, Resistance নির্ণয় করার পদ্ধতি।
• শেয়ারের দিক (Trend) নির্ণয় করা।
• ELLIOTT WAVE STRATEGY.
• Indicator – এর সাহায্যে কিভাবে দিক (Trend) শনাক্ত করা যায়।
• টেকনিক্যাল চার্ট এ কি কি ধরনের প্যাটার্ন তৈরি হলে আমরা ধরে নিতে পারি শেয়ারের দাম ওপর দিকে যেতে পারে।
• টেকনিক্যাল চার্ট এ কি কি ধরনের প্যাটার্ন তৈরি হলে আমরা ধরে নিতে পারি শেয়ারের দাম নিচের দিকে যেতে পারে।
• টেকনিক্যাল চার্ট এ কি কি ধরনের প্যাটার্ন তৈরি হলে আমরা ধরে নিতে পারি শেয়ারের দাম এবার বিপরীত মুখে (Reverse) যাত্রা করতে পারে।
• একটি ক্যান্ডেলের সময়কালে কত গুলি শেয়ারের লেনদেন বা হাত বদল হয়েছে।
• প্রকৃত এবং মিথ্যে Breakout সনাক্ত করার পদ্ধতি।
• SMA / MA কি এবং -এর ব্যবহার।
• SMA Crossover-এর প্রয়োগ।
• EMA কি এবং -এর ব্যবহার।
• EMA Crossover-এর প্রয়োগ।
• Indicator-এর সাহায্যে Stop loss এবং Trailing stop loss নির্ণয় করা।
• শেয়ারের দাম কোন কোন মুহূর্তে দ্রুতগতিতে বাড়তে বা কমতে পারে তা Indicator -এর সাহায্যে সময় নির্ধারণ করা।

আপনার সম্পূর্ণ মূলধন কোন কোন খাতে, কত পরিমানে বিনিয়োগ করতে হবে, তা সাজানোর পদ্ধতিকে বলা হয় পোর্টফলিও ম্যানেজমেন্ট।

• নিম্নমুখী বাজারে কি ধরনের পোর্টফোলিও সাজানো উচিত। 
• ঊর্ধ্বমুখী বাজারে কি ধরনের পোর্টফোলিও সাজানো উচিত।
• কোন সময় পোর্টফোলিও শূন্য করে দেওয়া উচিত।

শেয়ারবাজারের উঠানামা একটি স্বাভাবিক ঘটনা। তাই ঝুঁকি থাকাটাও স্বাভাবিক। এই ঝুঁকি নিয়ন্ত্রণ  করার বেশ কিছু পদ্ধতি আছে, যা আমাদের পুঁজি রক্ষা করতে সাহায্য করে। যাকে আমরা রিস্ক ম্যানেজমেন্ট বলে থাকি।

রিস্ক ম্যানেজমেন্ট ছাড়া শেয়ারবাজারে সফল হওয়া অসম্ভব।

শেয়ার বাজারে প্রায় ৫৫০০ কোম্পানি রয়েছে। ধরে ধরে প্রতিটি কোম্পানিকে পর্যালোচনা করা কোন মানুষের পক্ষেই সম্ভব নয়। আধুনিক যুগে মানুষের সুবিধার কথা ভেবে ফান্ডামেন্টাল স্কিনার বা ফিলটার আবিষ্কার করা হয়েছে। যার মাধ্যম দিয়ে আপনি ৫৫০০ কোম্পানিকেই ছাকনি দিয়ে ছেকে ভালো কোম্পানিগুলিকে বাছাই করে নিতে পারেন। এই ফিলটার কিভাবে বানাতে হয় এবং বাস্তব ক্ষেত্রে প্রয়োগ করতে হয় তা আপনাকে হাতে ধরে শেখানো হবে।

ফান্ডামেন্টাল ফিল্টারের মত বিভিন্ন টেকনিক্যাল প্যারামিটার ব্যবহার করেও ফিল্টার তৈরি করা যায়। এই ফিলটার কিভাবে বানাতে হয় এবং বাস্তব ক্ষেত্রে প্রয়োগ করতে হয় তা আপনাকে হাতে ধরে শেখানো হবে।

প্রতিটি ক্লাস Powerpoint slide -এ ছবির মাধ্যম দিয়ে তৈরি করা হয়েছে। প্রত্যেকটি ক্লাস শেষে আপনাকে Study materials দিয়ে দেওয়া হবে। যাতে আপনি ঘরে বসে অনুশীলন করতে পারেন এবং পরবর্তী সময়ও পুনরায় অনুশীলন করতে পারেন।